শরণার্থীর সংখ্যা ৫ কোটি ছাড়িয়ে সিংহভাগই মুসলিম!!! কিন্তু কেন কৌশলে মুসলমানদের শরণার্থী বানাচ্ছে?? বিশ্বে প্রতি চার শরণার্থীর একজন সিরিয়ার মুসলিম!! বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা মানবিক বিপর্যয়ের শিকার॥
সূফি বরষণ
এক.
বিশ্বের শরণার্থীর সংখ্যা ৫ কোটি ৯৫ লাখ ছাড়িয়ে যার সিংহভাগই মুসলমান!!! কিন্তু কেন কোন কৌশলের উদ্দেশ্যে হাসিলের লক্ষ্যে মুসলমানদের শরণার্থী বানিয়ে দিচ্ছে পশ্চিমা বিশ্ব ?? আজ বিশ্বে প্রতি চার শরণার্থীর একজন সিরিয়ার মুসলিম!! বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা আজ মানবিক বিপর্যয়ের শিকার ॥ আমেরিকার কথিত সন্ত্রাস বিরোধী যুদ্ধের নামে কোটি কোটি মুসলমানদের রিফিউজি বানানো হচ্ছে ॥ এই শরণার্থী বানানো নেপথ্যে মুসলমানদের ঐক্য নষ্ট করে দেয়ার গভীর চক্রান্ত কাজ করছে ॥ মুসলমানদের বাস্ত্তুহারা করে দিয়ে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত করে অপরের করুণার পাত্র বানানোই লক্ষ্য তাদের ॥ মুসলিম নতুন প্রজন্মের শিশুদের শিক্ষা ও মানসিক বিকাশে বাঁধাগ্রস্থ করা॥
এইসব যুদ্ধ শিশুদের মধ্যে পড়াশুনা বাদ দিয়ে মাদক পতিতাবৃত্তি ছড়িয়ে দেয়াসহ নৈতিক চরিত্রের অবক্ষয় ঘটানোর চুড়ান্ত মিশনে নেমেছে ॥॥ নতুন প্রজন্মের মধ্যে অজ্ঞাতা আর ইসলামের ভুল শিক্ষা ছড়িয়ে দিয়ে সন্ত্রাসী বানানোর জন্য কাজ করছে যৌথ ভাবে ইহুদি খৃষ্টানরা ॥এর একটি সামান্যতম উদাহরণ বার্মার মুসলমানরা , হিংস্র সন্ত্রাসী বৌদ্ধদের হাত থেকে বাঁচতে যখন সাগরে ভাসছে কেউ তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসেনি ॥
কেউ কেউ দয়া দেখাতে বলেছে শরণার্থী হিসেবে গ্রহণ করবে বলে!!!??
কিন্তু কেউ বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কথা বলেনি ???কেউ তাদেরকে নিজ দেশে নিরাপত্তাসহ থাকার ব্যবস্থা বা নিশ্চয়তা দেয়নি ॥ আর দিবেও না কারণ এরা সবাই একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ॥ এদের লক্ষ্য একটাই ইসলাম ও মুসলমানদের নির্মূল করা॥ আর মুসলমানদের দুর্দশাগ্রস্ত দেখে এরা আনন্দ পাই॥ আজ যদি এই কাজ মুসলমানরা করতো সারা দুনিয়ায় চিৎকার চেচামিচি শুরু করতো মুসলিমরা সন্ত্রাসী বলে?! অথচ বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা যে সন্ত্রাসের শিকার এটা কেউ বলছে না॥
আজ সারা বিশ্বে প্রথমবারের মতো শরণার্থীদের সংখ্যা ৫ কোটি ৯৫ লাখ অতিক্রম করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এই প্রথম আশ্রয়প্রার্থী এবং অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুতদের এ সংখ্যা পার হলো। জাতিসংঘ শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর’র এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম। আর এই সংখ্যা প্রকৃত পরিসংখ্যান থেকে অনেক কম॥ প্রতিবেদনে জানানো হয়, আগের বছরের তুলনায় ২০১৪ সালে এ সংখ্যা বেড়েছে ৮৩ লাখ। সিরিয়া সংকট এ সংখ্যা বৃদ্ধিকে তরাণ্বিত করেছে। এক বছর আগের প্রতিবেদনে ৪ কোটি ৫২ লাখ শরণার্থীর ৭০ ভাগেরও বেশি ছিল মুসলিম। পরবর্তী এক বছরের নতুন করে যোগ হওয়া প্রায় ৬০ লাখ শরণার্থীর সবাই মুসলিম। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ, গাজায়, মায়ানমার ও মধ্য আফ্রিকার সাম্প্রদায়িক নিপীড়নের কারণে গত এক বছরের এই বিপুল সংখ্যক মুসলিম নিজ দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছে।
ইউএনএইচসিআর-এর নিজস্ব নথিতে থাকা তথ্যে দেখা যায়, ২০১৩ সালের শেষ নাগাদ ৫ কোটি ১২ লাখ ব্যক্তি জোড়পূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়। যা ২০১২ সালের চেয়ে (৪ কোটি ৫২ লাখ) প্রায় ৬০ লাখ বেশি। ইউএনএইচসিআর বলছে, শরণার্থীদের এই ব্যাপক বৃদ্ধির কারণ যুদ্ধ দাঙ্গা সন্ত্রাস মুসলিম নিধন। এর ফলে শুধুমাত্র সিরীয়ায় ২৫ লাখ মানুষ শরণার্থী এবং আরো ৬৫ লাখ মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হতে বাধ্য হয়েছে। এছাড়া আফ্রিকায়, বিশেষ করে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে এবং ২০১৩-এর শেষে দক্ষিণ সুদানে নতুন করে উল্লেখযোগ্য আকারে বাস্তুচ্যুতি ঘটে। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আনুমানিক ৩৫ লাখ শরণার্থীর সমাগম ঘটে গত বছরের শেষে। যা সর্বোচ্চ শরণার্থী হিসেবে পরিগণিত হয়েছে। ২৫ লাখের বেশি আফগান শরণার্থী নিয়ে শরণার্থী উৎসের শীর্ষে আছে আফগানিস্তান। এই তালিকায় শরণার্থীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। ইরাক ও জর্দানে সিরিয় শরণার্থী, সুদানে দারফুর শরণার্থী, কেনিয়ার দাদাব শরণার্থী, ফিলিপাইনে ভিয়েতনামী শরণার্থী, ভারতে শ্রীলঙ্কান তামিল শরণার্থী, ইরানে আফগান শরণার্থী, ইসরাইলে ফিলিস্তিনি শরণার্থীসহ অসংখ্য শরণার্থী বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে॥
ইএনএইচসিআরের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী এ শরণার্থীর পরিসংখ্যানে সাহায্য প্রয়োজন এমন বিপুল সংখ্যক মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে। এর প্রভাব পড়বে দাতা দেশগুলোর ত্রাণ বাজেট এবং শরণার্থী সংকটের মুখোমুখি থাকা দেশগুলোর ধারণক্ষমতার ওপর। পৃথিবী ‘বিশৃঙ্খল’ জায়গায় পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে ইউএনএইচসিআর’র প্রধান অ্যান্টনিও গুতেরেস বলেন, মূল নাটকটা হল, মানুষ ভাবে মানবতা এই বিশৃঙ্খলা দূর করতে পারবে। এটা আর সম্ভব নয়।
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার অ্যান্টনিয় গুটেরাস আরও বলেন, যুদ্ধের মীমাংসা না করার এবং সহিংসতা প্রতিরোধে ব্যর্থ হওয়ার অপরিমেয় ক্ষতি আমরা এখানে দেখতে পাচ্ছি। শান্তির অভাব বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। তিনি বলেন, মানবিক কর্মীরা উপশমকারী হিসেবে তাদের সাহায্য করতে পারে, কিন্তু রাজনৈতিক সমাধান অত্যাবশ্যক। তা না হলে এই পরিসংখ্যানে যে সংখ্যক শরনার্থীর উল্লেখ আছে, তাতে করে সহিংসতা ও দুর্ভোগের মাত্রা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যেতে পারে।
দুই
২০০০ সালের ৪ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ২০০১ সাল থেকে জুন মাসের ২০ তারিখ আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। গত শনিবার ছিল বিশ্ব শরণার্থী দিবস॥ ইউএনএইচসিআরের নতুন বার্ষিক গ্লোবাল ট্রেন্ডস প্রতিবেদনের তথ্য মতে, বিশ্বে বর্তমানে শরণার্থীর সংখ্যা ৫ কোটি ৯৫ লক্ষ, যা ২০১৪ সালে ছিল ৫ কোটি ১২ লক্ষ।
সিরীয়রাই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক শরণার্থী। গত বছরের মাঝামাঝি পর্যন্ত অন্তত ৩০ লাখ সিরীয় ভয়াবহ গৃহযুদ্ধ এড়াতে দেশ ছেড়েছেন। তারা বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। আর নতুন করে এবার যোগ হয়েছে ইয়ামেনের মুসলিম শরণার্থী ॥
গত পাঁচ বছরে আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যে অন্তত পনেরটি যুদ্ধ বা সংঘাত তৈরি হয়॥
এইসব সংঘাতের সূত্রপাত কিংবা পুনসূচনা হয়েছে আফ্রিকায় ৮টি (আইভরিকোস্ট, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, লিবিয়া, মালি, উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় নাইজেরিয়া, দক্ষিণ সুদান ও এই বছর বুরুন্ডিতে), মধ্যপ্রাচ্যে ৩টি (সিরিয়া, ইরাক ও ইয়েমেন), ইউরোপে একটি (ইউক্রেন) এবং এশিয়ায় ৩টি (কিরগিস্তান এবং মায়ানমার ও পাকিস্তানের বিভিন্ন এলাকায়)।
এতে যারা শরণার্থী হয়েছে, তাদের মধ্যে ৫০ শতাংশই শিশু। এ সব কারণে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যাও বেড়ে গেছে। খবর :রয়টার্স, এনডিটিভি ও আলজাজিরা অনলাইন। সম্প্রতি জাতিসংঘ উদ্বাস্তু সংস্থা ইউএনএইচসিআর প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুদ্ধ, সংঘাত ও নির্যাতনের কারণে ২০১৪ সালের শেষ নাগাদ পৃথিবী জুড়ে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ছয় কোটিতে পৌঁছেছে। নিরাপত্তার খোঁজে বিপজ্জনক সমুদ্রপথে পাড়ি জমান তারা। তাদের বেশিরভাগই বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ভূমধ্যসাগর, এডেন উপসাগর, লোহিত সাগর এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাগরে যাত্রা করে।
বিশ্বজুড়ে বর্তমানে শরণার্থীর সংখ্যায় সবচেয়ে বেশি সিরিয়া ও ফিলিস্তিনিরা। অন্তত ৫০ লাখ ফিলিস্তিনি জাতিসংঘের একটি সংস্থা ইউএনআরডবি্লউএর অধীনে শরণার্থী হিসেবে রয়েছেন। তাদের পরেই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যাটি এখন সিরীয়দের। গড়ে মোট বৈশ্বিক শরণার্থীর প্রতি চারজনের একজন সিরীয় নাগরিক। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার হিসেবে ১৯৯৬ সালের বতর্মানে শরণার্থী সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের মার্চে বিদ্রোহ শুরু করে সিরিয়াবিরোধী রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠীগুলো। একপর্যায়ে তা গৃহযুদ্ধে রূপ নেয়। এ পর্যন্ত সে সংঘাতে অন্তত দুই লাখ লোক প্রাণ হারিয়েছেন। অর্ধেকের বেশি সিরীয় বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। ইউএনএইচসিআরের হিসেবে, গত বছরের প্রথম ছয় মাসে বিশ্বজুড়ে অন্তত ৫৫ লাখ লোক ঘরবাড়ি ছাড়া হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৪ লাখ পাড়ি জমিয়েছেন অন্য কোনো দেশে। এ সময়ে মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা শরণার্থীদের প্রধান উৎসস্থলে পরিণত হয়েছে। তার আগে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে শরণার্থী সৃষ্টির মূল কেন্দ্র ছিল এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল। ফিলিস্তিনিদের বাদ দিলে গত তিন দশক ধরে শরণার্থীদের সংখ্যায় শীর্ষে ছিল আফগানরা। এবার তারা দ্বিতীয় স্থানে নেমে এসেছে। আফগানিস্তানের ২৬ লাখ লোক পাকিস্তান ও ইরানে আশ্রয় নিয়ে বসবাস করছে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে সোমালিরা, ১১ লাখ। ইউএনএইচসিআরের হিসেবে, সিরীয় শরণার্থীরা আশ্রয় নিয়েছে প্রতিবেশী লেবানন, ইরাক, জর্ডান ও তুরস্কে। লেবাননের প্রতি এক হাজার বাসিন্দার বিপরীতে রয়েছে ২৫৭ জন সিরীয় শরণার্থী। যুদ্ধতাড়িত সিরীয়দের দ্বিতীয় আশ্রয়দাতা দেশ হচ্ছে জর্ডান। ইউএনএইচসিআর জানায়, গত বছর বিভিন্ন দেশে সবচেয়ে বেশি আশ্রয়ের আবেদনকারীও ছিলেন সিরীয়রা। ২০১৪ সালের প্রথম ছয় মাসে অন্তত ৫৯ হাজার ৬০০ সিরীয় আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছেন। এসব আবেদনের ৪০ শতাংশই পেয়েছে জার্মানি ও সুইডেন। আশ্রয়ের আবেদনকারীদের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইরাকিরা। তারা করেছে প্রায় ২৯ হাজার আবেদন। গত বছর ইউরোপে পাড়ি জমাতে গিয়ে ভূমধ্যসাগরে জীবন দিতে হয়েছে অন্তত সাড়ে তিন হাজার মানুষকে। আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষীরা মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে মুসলিম নিধনযজ্ঞ ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। বুধবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি বলেছে, উগ্র খ্রিষ্টান জঙ্গিদের হামলা থেকে রক্ষা পেতে মুসলমানরা গণহারে দেশ থেকে পালিয়ে যাচ্ছে। গত বছর সেলেকা গেরিলারা দেশটির ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে মুসলমানদের ওপর হামলা বেড়ে যায়। গত মাসে সেলেকা নেতারা ক্ষমতা ছেড়ে দেয়ার পর খ্রিষ্টানরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পরিবর্তে মুসলিম অধ্যুষিত এলাকাগুলো পাশবিক হামলা শুরু করে। তাদের হামলায় রাজধানী বাঙ্গুইসহ অন্যান্য এলাকাগুলো থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন মুসলমানরা। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, কোনো কোনো এলাকায় মুসলিম নিধনযজ্ঞে খ্রিষ্টান হামলাকারীদের সুযোগ করে দিয়েছে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীরা। মুসলিম অধ্যুষিত এলাকাগুলোর বহু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দোকান-পাট মুসলমানদের নিয়ন্ত্রণে ছিল বলে সেখানে ব্যাপকভাবে খাদ্য ঘাটতি দেখা দিতে পারে বলে ত্রাণ সংস্থাগুলো আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। জাতিসংঘের খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) দুর্গত মুসলমানদের জন্য এক মাসব্যাপী খাদ্যবাহী বিমান পাঠানো শুরু করেছে। ডব্লিউএফপি’র মুখপাত্র অ্যালেক্সিস ম্যাসকিয়ারেলি বলেছেন, মুসলিম শরণার্থীদের কাছে যাওয়ার পথ এত বেশি বিপজ্জনক যে, সেনা সহায়তা ছাড়া সেখানে খাদ্য পৌঁছানো সম্ভব নয়।
মুক্তবুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে
সূফি বরষণ
No comments:
Post a Comment