Monday, 1 June 2015

বেজন্মা বা জারজ সন্তানের পোর্ষ্টমার্টেম ও হাসিনা

বেজন্মা বা জারজ সন্তানের পোর্ষ্টমার্টেম ও হাসিনা

সূফি বরষণ
হাসিনার সম্পর্কে আলোচনার আগে জারজ সন্তান নিয়ে কিছু
বলা যাক॥ জারজ শব্দের বাংলা অভিধানের
কিছু প্রতিশব্দ এখানে উল্লেখ করছি,,অবৈধ, জারজ, অনুচিত, অজন্মা, অজাত, অকুলীন, অপ্রকৃত, অন্যায়াচারী, অপকর্ম,
বেআইনী, আইনদ্বারা নিষিদ্ধ, আইনবিরূদ্ধ, নিয়মবিরূদ্ধ,
হীনজাত, অপজাত, নীচবংশীয়, অন্ত্য, অন্ত্যজ,অধর, অধম, হীন,
 নিকৃষ্ট, অপকৃষ্ট,  রক্তবৎ,অর্থহীন গালিরূপে ব্যবহৃত,  ব্যভিচারী, খচ্চর, জারজ সন্তান, গর্ভস্রাব,বেশ্যার ছেলে,পিতৃহীন,  সূত্রবিহীন, বেজন্মা,পিতৃ পরিচয়হীন, পরিচয়হীন ইত্যাদি ॥ এবার হাসিনাকে নিয়ে কিছু বলছি,, লোক মুখে কথিত আছে হাসিনার  পিতা  মুজিব বেজন্মা _লুৎফুরর রহমান তাঁর আসল পিতা নয় ; গৌরিবালা আর অরুণ চক্রবর্তীর অবৈধ প্রণয়ের ফসল মুজিব॥
মানে বেজন্মা মুজিবের মেয়ে হাসিনা এখন বেজন্মা সরকারের
 বেশ্যা প্রধানমন্ত্রী ॥ বর্তমান সরকার কিভাবে বেজন্মা সরকার হয়  আসুন তা জেনে নেয়॥ গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্হায় রাষ্ট হচ্ছে একটি সমিতি আর জনগণ সেই সমিতির সদস্য ॥ সমিতির কার্যক্রম সুন্দর সুষ্ঠু
ভাবে পরিচালনার লক্ষে সমিতির
সদস্যরা নির্ধারিত সময়ের জন্যে
একজন সভাপতি নির্বাচন করে
প্রকাশ্য ভোটের মাধ্যমে ॥ এই ভোট প্রদানের অধিকার নাগরিকদের আত্মমর্যাদার অধিকার, নিজের মৌলিক মানবিক মূল্যবোধের অধিকার ,
রাষ্টের ক্ষমতার শক্তি যে জনগণ
এই ভোট বার বার মনে করে দেয় নাগরিকদের ॥ এখন প্রশ্ন হলো ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে কি জনগণ
তাঁর ভোটের অধিকার প্রয়োগ করতে পেরে ছিলো ???! উত্তর পারেনি ॥ জনগণ যদি ভোট না দিয়ে থাকে তবে ভোটার বিহীন
যে সরকারের জন্ম হয়,  তা  কি
বেজন্মা বা জারজ সন্তান নয়???
 হাসিনা যে ১৫৩/৫৪ জন জারজ
সন্তানের জন্ম দিয়েছে বিভিন্ন
স্থানে রাত্রি যাপন করে ॥ তাকে
কি বৈধ বলা যায়???! মোটেই না॥
 যদি পরিষ্কার বাংলায় বলি বর্তমান সরকার একটি বেজন্মা পিতৃ পরিচয়হীন সরকার ॥ আর এক সাথে এতো গুলো বেজন্মা সন্তানদের জন্ম দিয়ে হাসিনা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বেশ্যা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছে ॥  কোন সমাজে যখন একজন
বেজন্মা সন্তান থাকে, তখন সমাজ একেবারেই নষ্ট হয়ে যায়॥
 আর রাষ্টে যদি ১৫৪  জন বেজন্মা সন্তান থাকে আর ঐ রাষ্ট
যদি চালায় বেজন্মা সন্তানদের
বেশ্যা জননী তাইলে বুঝেন রাষ্টের অবস্হা কোন পথে???? দেশের বর্তমান চিত্র আপনাদের কাছে পরিস্কার দিবালোকের আলোর মতো॥ বেশ্যা জননী হাসিনার হাত ধরে দেশ আজ অন্ধকার পথের
যাত্রী ॥ আমরা গণতন্ত্র পূর্ণ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশকে আলোর
পথে নিয়ে আসে চাই॥ আর নাগরিকদের ভোটের অধিকার
প্রতিষ্ঠা করতে চাই স্থায়ী ভাবে॥
যারা এই বেজন্মা সরকারকে সমর্থন করে পক্ষে প্রচারণা চালাই
তারা ন্যায়ভ্রষ্ট  জ্ঞানপাপী দলকানা বেজন্মা জারজ সন্তান ॥
আমরা এই বেজন্মা সন্তানদের আর বেশ্যা জননী হাসিনার সরকার চাই না ॥ আমরা পিতৃ পরিচয়হীন সরকার চাই না ॥ আমরা একটি পিতৃ পরিচয় পূর্ণ  জনগণের সরকার চাই॥
মুক্তবুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে
সূফি বরষণ

No comments:

Post a Comment