১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের উপরে আমাদের সঠিক মূল্যায়ন দরকার ।
মুহাম্মদ নূরে আলম।
১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট আন্দোলন সংগ্রাম করে হোসেন শহীদ সোহওয়ার্দী, শেরে বাংলা একে এম ফজলুল হক, কায়েদে আজম মুহম্মদ আলী জিন্নাহ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ফজলুল কাদের চৌধুরী, আবুল হাশিমসহ ৯৭% বাঙালী মুসলমান ব্রিটিশদের দুঃশাসন এবং বর্ণ হিন্দু জমিদারদের জুলুম অত্যাচার নির্যাতন থেকে মুক্ত করেছিল পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মধ্যদিয়ে। এখানে উল্লেখ যে, চলমান পাকিস্তান আন্দোলনের অংশ হিসেবে তৎকালীন পূর্ব বাংলায় প্রথম সমাবেশ হয় গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সেই সমাবেশ প্রধান অতিথি ছিলেন হোসেন শহীদ সোহওয়ার্দী ।
১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট মুসলমানরা প্রায় দুশত বছরের আজাদী আন্দোলনে জয়ী হওয়ার কারণে আজ আমরা শান্তিতে গরুর গোশত খেতে পারি এবং গরু কুরবানী দিতে পারি, আজ আমরা গরুর গোশত খাওয়ার কারণে ভারতের মুসলমানদের মতো হিন্দুদের গণপিটুনিতে জীবন দিতে হয়না এবং আমাদের মা বোনদের গরুর গোশত বহনের কারণে ধর্ষণের শিকার হতে হয় না হিন্দুদের দ্বারা !? ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম বলেই আমাদের দাদা ও বাবার প্রজন্মসহ আমি এম এ পাশ করতে পেরেছি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে । আর আমরা হতে পেরেছি ডাক্তার, অধ্যয়ন, অধ্যক্ষ, প্রকৌশলি, কবি সাহিত্যিক, সাংবাদিক, ব্যারিস্টার, বিজ্ঞানীসহ আরও অনেক বড় বড় সম্মানের অধিকারী । এইসবের কিছুই হতে পারেনি গত ৭০ বছরে ভারতের মুসলমানরা।
সেই দিন আমরা ব্রিটিশদের দুঃশাসন এবং বর্ণ হিন্দু জমিদারদের জুলুম অত্যাচার নির্যাতন থেকে মুক্তি পেয়েছিলাম বলেই আজ আমাদের মুসলমান পরিচয় নিয়ে শহরে বাড়ি ভাড়া পেতে সমস্যা হচ্ছে না, যেটা ভারতের মুসলমানদের প্রতিদিনই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে । উগ্র সাম্প্রদায়িক হিন্দুরা রাস্তা ঘাটে মুসলমানদের জামাকাপড় ধরে জোর করে বলতে বাধ্য করছে না যে, বল জয় কৃষ্ণ বা জয় শ্রীরাম, যে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ভারতের মুসলমানদের সেই একই সমস্যায় পড়তে হয়না আজ বাংলাদেশের মুসলমানদের । আল্লাহ আমাদের উগ্র সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র ভারতের বর্বর হিন্দুদের হাত থেকে হেফাজত করুক ।
[caption id="attachment_2185" align="alignnone" width="640"] Vultures feeding on corpses lying abandoned in alleyway after bloody rioting between Hindus and Muslims.[/caption]
মুহাম্মদ নূরে আলম।
১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট আন্দোলন সংগ্রাম করে হোসেন শহীদ সোহওয়ার্দী, শেরে বাংলা একে এম ফজলুল হক, কায়েদে আজম মুহম্মদ আলী জিন্নাহ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ফজলুল কাদের চৌধুরী, আবুল হাশিমসহ ৯৭% বাঙালী মুসলমান ব্রিটিশদের দুঃশাসন এবং বর্ণ হিন্দু জমিদারদের জুলুম অত্যাচার নির্যাতন থেকে মুক্ত করেছিল পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মধ্যদিয়ে। এখানে উল্লেখ যে, চলমান পাকিস্তান আন্দোলনের অংশ হিসেবে তৎকালীন পূর্ব বাংলায় প্রথম সমাবেশ হয় গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সেই সমাবেশ প্রধান অতিথি ছিলেন হোসেন শহীদ সোহওয়ার্দী ।
১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট মুসলমানরা প্রায় দুশত বছরের আজাদী আন্দোলনে জয়ী হওয়ার কারণে আজ আমরা শান্তিতে গরুর গোশত খেতে পারি এবং গরু কুরবানী দিতে পারি, আজ আমরা গরুর গোশত খাওয়ার কারণে ভারতের মুসলমানদের মতো হিন্দুদের গণপিটুনিতে জীবন দিতে হয়না এবং আমাদের মা বোনদের গরুর গোশত বহনের কারণে ধর্ষণের শিকার হতে হয় না হিন্দুদের দ্বারা !? ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম বলেই আমাদের দাদা ও বাবার প্রজন্মসহ আমি এম এ পাশ করতে পেরেছি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে । আর আমরা হতে পেরেছি ডাক্তার, অধ্যয়ন, অধ্যক্ষ, প্রকৌশলি, কবি সাহিত্যিক, সাংবাদিক, ব্যারিস্টার, বিজ্ঞানীসহ আরও অনেক বড় বড় সম্মানের অধিকারী । এইসবের কিছুই হতে পারেনি গত ৭০ বছরে ভারতের মুসলমানরা।
সেই দিন আমরা ব্রিটিশদের দুঃশাসন এবং বর্ণ হিন্দু জমিদারদের জুলুম অত্যাচার নির্যাতন থেকে মুক্তি পেয়েছিলাম বলেই আজ আমাদের মুসলমান পরিচয় নিয়ে শহরে বাড়ি ভাড়া পেতে সমস্যা হচ্ছে না, যেটা ভারতের মুসলমানদের প্রতিদিনই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে । উগ্র সাম্প্রদায়িক হিন্দুরা রাস্তা ঘাটে মুসলমানদের জামাকাপড় ধরে জোর করে বলতে বাধ্য করছে না যে, বল জয় কৃষ্ণ বা জয় শ্রীরাম, যে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ভারতের মুসলমানদের সেই একই সমস্যায় পড়তে হয়না আজ বাংলাদেশের মুসলমানদের । আল্লাহ আমাদের উগ্র সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র ভারতের বর্বর হিন্দুদের হাত থেকে হেফাজত করুক ।
[caption id="attachment_2185" align="alignnone" width="640"] Vultures feeding on corpses lying abandoned in alleyway after bloody rioting between Hindus and Muslims.[/caption]
No comments:
Post a Comment