Sunday 31 May 2015

আফগানিস্তান ও তালেবান জঙ্গীদের নিয়ে কিছু পর্যালোচনা॥ শিশুদের কে বাধ্য করা হয় পপি ক্ষেত্রে কাজ করার জন্য ??

আফগানিস্তান ও তালেবান জঙ্গীদের নিয়ে কিছু পর্যালোচনা॥ শিশুদের কে বাধ্য করা হচ্ছে পপি চাষে???

সূফি বরষণ
তালেবানদের নিয়ে কিছু বলার আগে আফগানদের নিয়ে কিছু বলার দরকার॥আফগানরা দুটি ভাষা গোষ্ঠীতে বিভক্ত একটি হলো পশতুন আর অপরটি হলো
ধারি বা ফার্সী ভাষা॥ দু ভাষাগোষ্ঠীই জনসংখ্যার দিক থেকে প্রায় সমান॥ দু গোষ্ঠীই চাই দেশ শাসন করতে॥ এই ক্ষমতার দ্বন্দ্ব দীর্ঘ দিনের॥ উল্লেখ যে
আফগানদের মাঝে যারা ধারি বা ফার্সী ভাষাভাষাী তাদের অধিকাংশ শিয়া মতাবলম্বী ॥ পশতুনরা সুন্নী॥ এই দু ভাষা
গোষ্ঠীর মধ্যেই এক মহামারি আকারে ভেরাম আছে তা হলো সমকামিতা॥ যাদের কে বলা হয় নব্য লুত আঃ এর জাতির লোকদের মতো॥ শিক্ষা ফরজ
হলোও আফগান সমাজে নারীদের তেমন কোন শিক্ষার অধিকার নাই॥ অল্প বয়সেই
বাল্যবিবাহের শিকার হয় ছোট ছোট বাচ্চা মেয়েরা॥ আর আপনারা ভালো করেই জানেন বিশ্বের নাম্বার ওয়ান দেশ
হলো আফগানিস্তান যারা হোরোইন ও গান্জা উৎপাদন করে॥ সহীহ হাদীসে বলা হয়েছে আট শ্রেণীর মানুষ জাহান্নামে
যাবে যারা মদ ও মাদক দ্রব্যের সাথে সংশ্লিষ্ট ॥ সবাই জানেন হোরোইন হলো একমাত্র ভয়ংকর মাদক॥
আফগানিস্তানে মার্কিন আগ্রাসন শুরুর পর থেকে মাদক উৎপাদন ৫০ গুণ বেড়েছে। রাশিয়ার জাতীয় মাদক বিরোধী কমিটির প্রধান ভিক্টর ইভানভকে উদ্ধৃত করে রুশ বার্তাসংস্থা ‘স্পুটনিক’ এ তথ্য জানিয়েছে।
ভিক্টর ইভানভ বলেছেন, ২০০১ সালে আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা মোতায়েন করার পর থেকে মাদক উৎপাদন ক্রমেই বাড়ছে। গত কয়েক বছরে সেখানে মাদক উৎপাদন ৫০ গুণ হয়েছে। বর্তমানে সেদেশে দুই লাখ ২৪ হাজার হেক্টর জমিতে পপি চাষ করা হচ্ছে। পপি থেকেই প্রাণঘাতী হেরোইন উৎপাদিত হয়।
 জাতিসংঘের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিশ্বের ৯০ ভাগ মাদক দ্রব‍্য উৎপাদিত হয় আফগানিস্তানে। বিশ্বে প্রতি বছর মাদক সেবনের কারণে প্রায় এক লাখ ব্যক্তি মারা যায়। এছাড়া মাদকের কারণে নানা ধরনের অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অর্থেরও উৎস হচ্ছে মাদক চোরাচালান।-তেহরান রেডিও॥ এছাড়াও আফগানিস্তানে বিপুল হারে বাড়ছে পপি ফুলের চাষ। এই পপি ফুল থেকে তৈরি করা হয় আফিম এবং হেরোইনজাতীয় নেশাদ্রব্য। ২০১৩ সালে আফগানিস্তানের ২ লাখ ৯ হাজার হেক্টর জমিতে পপি ফুলের চাষ করা হয়। বিশ্বের ৯০ শতাংশ পপি ফুল উৎপাদিত হয় এই দেশের মাটিতেই। পপি ফুল চাষে আফগানিস্তানকে বিশ্ব নেতা বলা হয়। শুধুমাত্র ব্যবসায়িক প্রয়োজনে পপি ফুল উৎপাদন করা হয়, এমনটি নয়। উৎপাদনের সঙ্গে আসক্তিও জড়িত। জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩ লাখ শিশুসহ আফগানিস্তানের ১৫ লাখ মানুষ মাদকাসক্ত। প্রতিনিয়ত দেশটিতে মাদকাসক্তের সংখ্যা বাড়ছে। তুলনামূলকভাবে শিশুরাই বেশি মাদকাসক্ত হচ্ছে॥..,প্রশ্ন হলো যারা এতো পাপাচারে জড়িত তাদের
ভাগ্যে দূর্গতী ছাড়া আর কি থাকতে পারে॥ এবার তালেবানদের ব্যাপারে কিছু বলি॥
১৯৭৯_৮০ সালের দিকে রাশিয়ার
আক্রমণ ঠেকাতে সীমান্তবর্তী এলাকা সুবেহ সারহাদ ওয়াজেরিস্তানে সিআইএ
এফবিআই জনে জনে অস্ত্রের প্রশিক্ষণ দিয়ে যুদ্ধে নামায়॥ রাশিয়াকে পরাজিত করতে আমেরিকা তালেবানদের কে
অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে॥ যুগের
আবর্তনে তালেবান জঙ্গীদের কে
সন্ত্রাসী আখ্যায়িত করে নির্মূলের ঘোষণা দেয় আমেরিকাসহ পশ্চিমা বিশ্ব॥ আপনারা যারা নিয়মিত সংবাদ পড়েন তারা কি কখনও পড়েছেন ? যে তালেবান
বা আমেরিকান সৈন্যরা হোরোইন বা পপি ক্ষেত ধ্বংস করেছে বা গান্জা ক্ষেত ধ্বংস করেছে॥॥ এদের কেউ বড় কোন হোরোইনের চোরাচালান আটক করেছে॥
হাদীসে মাদককে হারাম করলেও তালেবানরা কেন এসব অব্যাহত রাখছে॥ কেন তারা নারী শিক্ষার বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে॥ কেন
তারা ঘোষণা করে নাই শিয়ারা মুসলিম নয়॥ এরা ইহুদীরের চর॥ তালেবানরা যে জিহাদ করছে তা কতটা ইসলাম সম্মত ॥ আমি আমার আগের পোষ্টে জিহাদের
কথা বলেছিলাম ॥ এই তালেবানরা আমেরিকার সহায়ক শক্তি হিসাবে সারা বিশ্বে ইসলাম কে জঙ্গী ধর্ম হিসেবে প্রচার করতে সহায়তা করছে ॥
আজ এই তালেবানরা বিশ্বব্যাপী অস্ত্র হোরোইন গান্জা মাফিয়া চক্রের সাথে মিলে ব্যবসা করছে॥ নিজেদের কথিত যুদ্ধের রসদ যোগানের জন্যে ???!! এই তালেবানরাই ভুল জিহাদের কথা
বলে বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশ থেকে জঙ্গী সংগ্রহ করছে॥ তালেবানদের এই কথিত জিহাদ কতটা ইসলাম সম্মত ??
আর এদেরকে সহায়তা করতে
বাংলাদেশের মুফতী হান্নানসহ বিশেষ করে কাওমী মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষকরা আফগান যুদ্ধে গিয়াছিলেন তারা যে ভুল করেছে এবং এখনও করছে তা আমি পরিষ্কার বুঝতে পারছি॥ কোন
ইসলাম রক্ষার ভিত্তিতে আমি আপনি তালেবান বা আল কায়দার জিহাদকে সমর্থন করবো??? যারা সমকামী, মাথা
গরম জাতি জনে জনে অস্ত্র , ভয়ংকর হোরোইন উৎপাদন করে মরণ নেশা বিশ্ব ব্যাপী ছড়িয়ে দিচ্ছে , নারীদের শিক্ষার
অধিকার নাই , যারা আন্তর্জাতিক মাদক চোরাচালানের সাথে জড়িত॥ এতো পর এবার সিদ্ধান্ত আপনার ?? কথিত জিহাদের বিরুদ্ধে জঙ্গীদের বিরুদ্ধে
মুক্তবুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে এই আন্দোলন চলবে॥
আমি সূফি বরষণ আপনাদের কে
পাশে চাই॥

ইতিহাসের ঘটনা প্রবাহ বলে হাসিনার স্বাভাবিক মৃত্যু হবে না ???!! সাংবাদিক ও গবেষক সূফি বরষণের গবেষণার তথ্য..

ইতিহাসের ঘটনা প্রবাহ বলে হাসিনার স্বাভাবিক মৃত্যু হবে না ???!!
সাংবাদিক ও গবেষক সূফি বরষণের গবেষণার তথ্য..
সূফি বরষণ
মহান মুক্তিযুদ্ধের তিন মহা কলাকৌশলীর স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি ॥ এর কারণ হিসেবে আমি শুধু মনে করি তারা গণহত্যার সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে??!!
আর এই তিন মহান কলাকৌশলী
হলেন শেখ মুজিব,জুলফিকার আলী ভুট্রো ও ইন্দিরা গান্ধী॥
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দুই মেয়ে বাদে সপরিবারে শেখ মুজিবকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা হত্যা করে॥ দুই মেয়ে জার্মানীতে
অবস্থান করায় সেই যাত্রায় বেঁচে যায় ॥  সেই মর্মান্তিক ঘটনায় ঐ বাড়িতে অবস্থানকারী কেউ বেঁচে ছিলো না॥  হত্যাকারীরা এতো পাষণ ছিল যে, একটি বুলেটই যেখানে শেখ মুজিবকে হত্যার জন্য যথেষ্ট  ছিল কিন্তু  মুজিবের শরীরকে শত শত বুলেট দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে দেয়া হয় ॥ লাশ মেঝেতে পড়েছিল দীর্ঘ সময়॥
স্বাধীন দেশের এতো জনপ্রিয় নেতার এই করুণ মৃত্যু পর লাশ সৎকার করার জন্য কেউ এগিয়ে আসেনি ॥ বরং দেশের মানুষ মুক্তির আনন্দে ইন্নালিল্লাহ পড়েনি কিন্তু রোযা রেখে ছিল ॥
এই হত্যাকান্ডের ঠিক পাঁচ বছর পর ১৯৭৯ ভুট্রোকে ফাঁসি দিয়ে হত্যা করে অবৈধ ভাবে ক্ষমতা
দখলকারী জেনারেল জিয়াউল হক॥  অথচ ভুট্রোই তাকে সেনাপ্রধান বানিয়ে ছিল॥ আবার তা কেও বিমান দূর্ঘটনার মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছিল ॥
এইবারও ভুট্রোর ফাঁসির  ঠিক পাঁচ বছর পর ১৯৮৪ সালে ৩১অক্টোবর দেহরক্ষীর গুলিতে
মৃত্যু হয় ইন্দিরা গান্ধীীর ॥ আর সেই মৃত্যুর সাথে কারণ হিসেবে যোগ হয়েছিল হিন্দু ও শিখদের মাঝে দাঙ্গা লাগিয়ে হাজার হাজার মানুষ হত্যা অভিযোগ ॥
গল্পের শেষ এখানেই নয়!! ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যু ঠিক সাত বছর পর ১৯৯১ সালের ২১  শে মে তার পুত্র রাজীব গান্ধীর মৃত্যু হয় তামিলনাডুতে আত্মঘাতী বোমা হামলার মাধ্যমে ॥ লাশ এতোই বিচ্ছিন্ন হয় যে খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়েছিল ॥ ভুট্রোর মৃত্যু ২৮ বছর পর ২০০৭ সালের
২৭ ডিসেম্বর রাওয়ালপিন্ডিতে এক আত্মঘাতী হামলায় মৃত্যু হয় তার মেয়ে বেনজীর ভুট্রোর॥
ভালো করে লক্ষ্য করে দেখেন সবার মৃত্যুই হয়েছে অস্বাভাবিক ও মর্মান্তিক ভাবে॥ এবং মৃত্যুর সাল তারিখ ও সময়ের পার্থক্য
সবই বিজোড় সংখ্যায় হয়েছে !!!॥   এ এক অবিশ্বাস মিল??॥ এর একমাত্র কারণ নিজেদের ক্ষমতার লোভে যুদ্ধ বাধিঁয়ে  লাখ লাখ  সাধারণ জনগণের উপর দিয়ে রক্তের নদী বয়ে দেয়া॥
এবার হাসিনার পালা !! ইন্দিরা গান্ধীর সাথে রাজিব গান্ধীর মৃত্যুর দূরত্ব ছিলো
সাত বছর আর ভুট্রোর সাথে
বেনজীরেরও মৃত্যুর দূরত্ব ছিলো ২৮ বছর ॥
সেটাও বেজোড় সংখ্যার মধ্যে পড়ে মানে চার সাতে ২৮ হয় ॥
তাইলে শেখ হাসিনার মৃত্যু হলেও সেটা বিজোড় সংখ্যার মধ্যেই হবে এবং অস্বাভাবিক মৃত্যু হবে ॥ বাপের পাপের দেনার সাথে হাসিনা বিবি তো অনেক পাপ জমিয়েছে ॥ হাসিনার দুঃশাসনের কারণে যে কত মায়ের বুক খালি হয়েছে তার সঠিক হিসাব নির্ণয় করা কঠিন ॥ কথায় আছে না, কিছু কিছু পাপের দেনা পৃথিবীতেই নিজের রক্ত দিয়ে শোধ করে যেতে হয়॥
 উপরে বর্ণিত সব গুলো ঘটনাতো তাই বলে॥ যদিও জন্ম মৃত্যু আল্লাহ হাতে তিনিই নির্ধারণ করেন কে কখন কোথায় মৃত্যু বরণ করবে॥ আমরা অপেক্ষায় থাকি দেখি আল্লাহ কি ভাবে হাসিনার মৃত্যু দেয়॥ আজ পর্যন্ত কারোই স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি যারা মানুষ হত্যা বা গণহত্যা চালিয়েছে॥
হিন্দু ধর্মের ভবিষ্যত্ পুরাণার বর্ণনা অনুযায়ী প্রাচীন ভারতে ভরত চন্দ্র নামে এক রাজা ছিলো ॥ তিনি ছোট বেলায় খেলার ছলে  সাতটি প্রজাপতি হত্যা করেন॥ আর এই কারণে এক যুদ্ধে তার একে একে সাত ছেলে নিহত হয়॥ এবার শুধু অপেক্ষার পালা কি হয় হাসিনার ভাগ্যে তা দেখার জন্যে ॥
। মুক্তবুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে
সূফি বরষণ

ধর্ষণের দর্শন শেষ কোথায় ? লিঙ্গ নামক মেশিন দিনদিন নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে যাচ্ছে কেন ??!! মানসিক বিকারগ্রস্থ সমাজের মানুষের একি বেহাল দশা??!!??

ধর্ষণের দর্শন শেষ কোথায় ??

া নামক মেশিন দিনদিন নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে যাচ্ছে কেন  ??!!

মানসিক বিকারগ্রস্থ সমাজের মানুষের একি বেহাল দশা??!!??

সূফি বরষণ
সমাজে মানবিক মূল্যবোধের এক ভয়ংকর অবক্ষয় শুরু হয়েছে ॥ প্রতিদিন শুধুমাত্র কাগজে কলমের হিসেবে দুইজনের বেশি নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছে!!!?? ॥ একটি দেশ বা সমাজের জন্যে সত্যিই এ এক ভয়াবহ বিপদ সংকেত ॥ যে যেখানে যখন তখন নিজের মানসিক বিকারগ্রস্থ কুপ্রভৃতিকে বাস্তবায় করছে ॥ এই হিংস্র লালসার শিকার
বয়স্ক নারী থেকে শিশু, বাদ যাচ্ছেন না কেউ। ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনাও ঘটছে হরহামেশাই।
তথাকথিত তরুণীদের কাচি চাকু মরিচের গুড়া এবং কনডম থেরাপি কাজে আসছে না ॥ লিঙ্গ নামক মেশিন আজ নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যাচ্ছে ॥ নিয়ন্ত্রণহীন মেশিন বাসে ট্রেনে ট্রাকে অফিসে হোটেলে পার্কে নৌকাতে ট্রয়লেটে যখন তখন দূর্ঘটনা ঘটাচ্ছে॥
 তরুণীরা পদে পদে শিকার হচ্ছেন যৌন নির্যাতনের। সামাজিক সম্মানের ভয়ে অনেকেই থানা-পুলিশের দ্বারস্থ হতে চান না। আবার যারা থানায় গিয়ে অভিযোগ করছেন, তারাও ন্যায়বিচার পাওয়া নিয়ে রয়েছেন শঙ্কায়। থানায় করা বেশির ভাগ মামলার তদন্তও গতিহীন হয়ে পড়ে আছে। ফলে ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনের ঘটনায় জড়িতদের বেশির ভাগই থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।  বর্তমানে উচ্চ আদালতের একটি রায় এই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে ॥ এর মূলে প্রধান বিচারপতি সিনহা( ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড অসাংবিধানিক ঘোষণা ) ॥ এতে বলতে আর দ্বিধা নেই দেশের জুডিশিয়াল বিচারকরা আজ ন্যায় ভ্রষ্ট মানসিক বিকারগ্রস্থ॥
 মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মার্স পর্যন্ত তিন মাসে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে ১২৩ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ২১ জনের বয়স ৭ থেকে ১২ বছরের মধ্যে। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ১৫ জনকে। এ ১৫ জনের মধ্যে আবার ৭ জনের বয়স ৬ বছরের নিচে। গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৩৪ জন। চলতি বছরের এপ্রিল ও মে মাসেও প্রায় সমানুপাতিক হারেই চলছে ধর্ষণ ও নির্যাতনের ঘটনা। মানবাধিকার সংগঠন অধিকার বলছে, চলতি বছরের প্রথম চার মাসে মোট ১৫৮টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে জানুয়ারি মাসে ৩৩, ফেব্রুয়ারি মাসে ৪৪, মার্চ মাসে ৪০ ও এপ্রিল মাসে ৪১ জন ধর্ষণের শিকার হন। এ ছাড়া এ চার মাসে ৫৩টি যৌন নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইমিস সেন্টারে (ওসিসি) রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশ থেকে প্রায় প্রতিদিনই ২-৩ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়ে চিকিৎসা নিতে আসেন। সে হিসেবে প্রতি মাসে ৬০ জনের বেশি নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন।

নিয়ন্ত্রণহীন মেশিনের গল্প এখানেই শেষ নয়॥
 সুন্দরী মেয়েদের কে নিজেদের লালসার বস্তু বানাতে ৫৪ ধারায় আটক করা হয়॥ কারাবন্দি মেয়েদের আদালতে না তুলে দীর্ঘ দিন আটকে রেখে  ‘যৌন কাজে ব্যবহার করা হয়’??!!
অভিযোগ করেছেন তথ্য প্রমাণসহ  খোদ দেশের  প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা।
তিনি নির্দিষ্ট করে বলেছেন, ঢাকা, সিলেট কারাগার এবং গাজীপুর নারী ও শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রে নারীরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।
নির্যাতনের কথা বলতে গিয়ে সম্প্রতি গাজীপুরে নারী ও শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র পরিদর্শনের অভিজ্ঞতার কথা জানান প্রধান বিচারপতি।

তিনি বলেন, ‘গাজীপুরে অনেক যুবতী মেয়েকে ৫৪ ধারায় আটক রাখা হয়েছে। তাদের আদালতে হাজির করা হয় না। জেলা জজকে এ বিষয়টি তদন্ত করে তালিকাসহ রিপোর্ট দিতে বলেছি। জেলা জজ জানিয়েছেন, মেয়েদের আদালতে উপস্থাপন করা হয় না। কারণ তাদের যৌন কাজে ব্যবহার করা হয়। তখন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানকে (ড. মিজানুর রহমান) সুপ্রিম কোর্টে আমার কার্যালয়ে ডেকে এনে লিস্টসহ ওইসব নারীর তালিকা দিয়েছিলাম। অনেক  দিন হয়ে গেছে, দেখার মতো কিছুই হয়নি।’
বলদ মিজান কি করবে সে তো অবৈধ সরকারের পাচাটা
গোলাম ॥ কাজের কাজ কিছুই করছে না শুধু শুধু মাসে মাসে নির্লজ্জের মতো বেতন নিচ্ছে ??
তার উপরে সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি দলের নেতা কর্মীদের হাতে ঘটেছে  অসংখ্য ধর্ষণের ঘটনা ॥ কিন্তু জড়িত কাউকেই গ্রেপ্তার করা হয়নি॥ কি যেন এক অগাত্য কারণে আজ চুপ নারীবাদীরাও ??!! এই ভয়াবহ সামাজিক অবক্ষয়ের  কারণ গুলো সবার কাছে পরিষ্কার ॥ আজ যে সমস্যা পরের মনে করে এড়িয়ে যাচ্ছেন  সেই সমস্যায় কাল আপনার মাথার উপরে পাহাড় সমান বোঝা হয়ে উপস্থিত হবে॥ নিয়ন্ত্রণহীন মেশিন দ্বারা
দূর্ঘটনার শিকার হবে আপনার মেয়ে বোন স্ত্রী পূত্র বধূ ॥এখনই  সাবধান হোন সতর্ক হোন॥ ধর্মীয় অনুশীলন বৃদ্ধি করুন পারিবারিক জীবনে ॥ আল্লাহ আযাবের ভয়ে আপনার লিঙ্গ নামক মেশিনকে নিয়ন্ত্রণ করুন ॥ তবেই ধর্ষণের অভিশাপ থেকে আপনার পরিবার এবং সমাজ মুক্তি পাবে॥
মুক্তবুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে
সূফি বরষণ


আমাদের বিবেক কি আছে ? আছে কিন্তু মানসিক বিকারগ্রস্ত

আমাদের বিবেক কি আছে ?
আছে কিন্তু মানসিক বিকারগ্রস্ত

সূফি বরষণ
একবার এক কবির কবিতা পড়েছিলাম॥
তাও আবার আজ থেকে ১৪ বছর
আগে ॥ কবিতাটার কয়েকটা লাইন
ছিলো এমন ,, কুকুরকে বিশ্বাস করলেও
মানুষ আজ আর বিশ্বাস করে না মানুষকে
মানুষই মানুষের বুক ঝঁাঝরা করে
রক্তের ফোয়ারাই তৃপ্তির ডেকুর তোলে
নীতি ও নৈতিকতার লেবাস খুলে সারা
অঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছে প্রতারণার বেড়ী
হায় মানুষের আজ কি দূর্দিন দূঃসম
কবির কথা গুলো আজও আমার কানে
বাজে॥ বিবেক সম্পর্কে বলার আগে
বাংলা ভাষায় বিবেকের প্রতিশব্দ
গুলো জেনেনেয়,ন্যায়পরতা সুনীতি নীতি
অন্তঃকরণ চৈতন্য সাধুতা বিচারবুদ্ধি
ধর্মবুদ্ধি ন্যায়বোধ নীতিবোধ ইত্যাদি ॥
এক কথায় বলতে গেলে সুস্হ বিবেক বা
ন্যায়নীতি সম্পূর্ণ মানুষ ॥ এখন প্রশ্ন হলো
আমরা কি আদিম যুগের মানুষের চেয়ে
বেশি সভ্য না অসভ্য ॥ আমরা আজ
নিজেদের কে আধুনিক সভ্যতা প্রগতির
জীব বলে দাবী করি॥ কিন্তু আমাদেরকে
এই আধুনিকতা কতটা সভ্য করতে
পেরেছে???
আমরা কি নারীর প্রতি লুলুপ দৃষ্টিতে
তাকায় না??? একবারও কি বিবেকে
প্রশ্ন করেছি এরা কি আমার মা বোন বা
স্ত্রী_ কন্যার মতো নয় কি॥ অর্থ আর
সম্পত্তির লোভে ভাই বোন পিতা
মাতা পুত্র কন্যা স্বামী স্ত্রীসহ মানুষকে হত্যা
করছি! বন্ধু ভাই বা প্রতিবেশীর স্ত্রী কন্যা
কে আমাদের বিকৃত যৌন লালসার
বস্তু বানাচ্ছি॥ মিথ্যা প্রতারণা শঠতা
ঘুষ আমাদেরকে ঘিরে ধরেছে ॥ একবারও
কি আমরা চিন্তা করেছি এসব আমার
নিজের ক্ষেত্রেও ঘটতে পারে ॥
যে ক্ষতি আমি অন্যদের করছি॥
�একেই কি বলে আমরা সভ্য ?? এ কোন
আধুনিক সভ্যতায় আমরা এসে পড়েছি ॥
সভ্যতা কি আমাদের বিবেকে পশু বানি
দিচ্ছে নয় কি ?? যাকে বলে মানসিক
বিকারগ্রস্ত॥ নিজের বিবককে জাগ্রত
করতে হবে॥ একমাত্র ধর্মীয় মূল্যবোধকে
লালন পালন আর সঠিক অনুশীলনের
মাধ্যমে আমরা আমাদের বিবেককে
চির জাগ্রত করতে পারি ॥ �আর সামাজিক
পারিবারিক জীবনকে সুন্দর করতে পারি॥
আসুন আমরা আমাদের বিবেককে পশুত্বে
না নামিয়ে, বিবেককে মানুষের কল্যাণে
ব্যবহার করি॥ এই জন্যেই আমি ফকির
লালন শাহের বাণী মানুষ ভজলে সোনার
মানুষ হবি কে জীবনের মূল মন্ত্র হিসেবে
গ্রহণ করেছি ॥ বিশ্বাস করেন মানুষের
ভজনার মাধ্যমেই চিত্তের প্রশান্তি পাওয়া
যায় ॥
মুক্তবুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে
সূফি বরষণ

...

বাঙালী জাতির আদি নৃ তাত্ত্বিক (জন্ম) পরিচয় নেই !!!!???

বাঙালী জাতির আদি নৃ তাত্ত্বিক (জন্ম) পরিচয় নেই !!!!???

সূফি বরষণ
প্রাচীন ইতিহাস থেকে জানা যায়,, প্রায় চারহাজার বছরের পুরনো তাম্রযুগের ধ্বংসাবশেষ বাংলায় পাওয়া গেছে । ইন্দো-আর্যদের আসার পর অঙ্গ, বঙ্গ এবং মগধ রাজ্য গঠিত হয় খ্রীষ্টপূর্ব দশম শতকে । এই রাজ্যগুলি বাংলা এবং বাংলার আশেপাশে স্থাপিত হয়েছিল । অঙ্গ বঙ্গ এবং  মগধ  রাজ্যের বর্ণনা প্রথম পাওয়া যায় অথর্ব বেদে প্রায় ১০০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে ।
খ্রীষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে বাংলার বেশিরভাগ এলাকাই শক্তিশালী রাজ্য মগধের অংশ ছিল । মগধ ছিল একটি প্রাচীন ইন্দো-আর্য রাজ্য । মগধের কথা রামায়ন এবং মহাভারতে  পাওয়া যায় । বুদ্ধের সময়ে এটি ছিল ভারতের চারটি প্রধান রাজ্যের মধ্যে একটি । মগধের ক্ষমতা বাড়ে  বিম্বিসারের (রাজত্বকাল ৫৪৪-৪৯১ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) এবং তার ছেলে অজাতশত্রুর(রাজত্বকাল ৪৯১-৪৬০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) আমলে॥ বিহার এবং বাংলার অধিকাংশ জায়গাই মগধের ভিতরে ছিল॥॥
একটু তত্ত্বগত বিশ্লেষণ ,, বাংলা বা বেঙ্গল শব্দগুলির অবিকল আদি হচ্ছে অজ্ঞাত, কিন্তু বিশ্বাস করা হয় যে শব্দটিBang, একটি দ্রাবিড়ীয়-ভাষী উপজাতি (tribe) থেকে নিষ্পন্ন হয়েছে। Bang গড়পড়তা ১০০০ খ্রিস্টপুর্বে ক্ষেত্রে অধিষ্ঠিত করেছিলেন।অন্য তত্ত্ব বলছে যে শব্দটি ভাঙ্গা (বঙ্গ) থেকে নিষ্পন্ন হয়েছে, যেটি অস্ট্রীয় শব্দ "বঙ্গা" থেকে এসেছিল, অর্থাৎ অংশুমালী। শব্দটি ভাঙ্গা এবং অন্য শব্দ যে বঙ্গ কথাটি অভিহিত করতে জল্পিত (যেমন অঙ্গ) প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থে পাওয়া যায়, যেমনঃ বেদ,জৈন গ্রন্থে, মহাভারত এবং পুরাণে । "ভাঙ্গালা" (বঙ্গাল/বঙ্গল)-এর সবচেয়ে পুরনো উল্লেখ রাষ্ট্রকূট গোবিন্দ ৩-এর নেসারি প্লেট্‌সে উদ্দিষ্ট (৮০৫ খ্রিস্ট-আগে) যেখানে ভাঙ্গালার রাজা ধর্মপালের বৃত্তান্ত লেখা আছে। প্রাচীনকালে বাংলা ভূখন্ডে চারটি জাতি চার দিক দিয়ে প্রবেশ করে॥
করে॥১. আদ্য অস্ট্রালয়ডেরা একটি বঙ্গের সবচেয়ে প্রথম অধিবাসী। ২.দ্রাবিড়ীয় জাতি দক্ষিণ ভারত  থেকে বঙ্গে প্রবেশ করেছিলেন,॥ ৩. যখনতিব্বতী বার্মিজ  জাতি হিমালয় থেকে প্রবেশ করেছিলেন,॥
৪. ইন্দো-আর্য জাতি প্রবেশ করেছিলেন উত্তরপশ্চিম ভারত থেকে।
হাজার হাজার বছরের পথ পরিক্রমায় এই চারটি জাতির সংযোজনের ফলে আজকের বাঙালী জাতির গঠিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয় ॥ অখন্ড বঙ্গদেশ পরিচিত ছিল গৌড়, বরেন্দ্রী, রাঢ়, সমতট, বঙ্গ ইত্যাদি জনপদের নিজস্ব নামে। অনার্যদের এ দেশে আর্যরা প্রথমে রাঢ়ে এবং পরে বরেন্দ্রীতে এসে বসতি স্থাপন করে খৃষ্টের জন্মের পূর্বে। যে বিস্তীর্ণ জনপদের সমষ্টিকে বঙ্গদেশ বলা হত তা ছিল এক বিচ্ছিন্ন অঞ্চলের পরিচিতি। ১৪ শতকের দ্বিতীয় ভাগে শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ এই বিভক্ত জনপদগুলোকে একত্রিত করেন। অঞ্চলগুলোর মধ্যে ছিল গৌড়, বঙ্গ, রাঢ়, বরেন্দ্রী, পুন্ড্র, হরিকেল, সমতট, ইত্যাদি। এর মধ্যে গৌড়, বরেন্দ্রী ও বঙ্গ শব্দ তিনটি সর্বাধিক পুরনো। স্থানীয়ভাবে এ অঞ্চলের নাম মুখে মুখে বঙ্গ (বাঙ্গালা) নামে চালু থাকলেও লিখিত রূপে পাওয়া যায় গৌড়ের নাম। নামের ইতিহাসে প্রসঙ্গত, বিখ্যাত নাবিক মার্কো পোলো ভারতবর্ষ ঘুরে গিয়ে তাঁর লেখায় বাঙ্গালা নামটি উল্লেখ করেছেন। আবার বখতিয়ার খিলজী যে মুদ্রা প্রবর্তন করেছিলেন তাতে ‘গৌড় বিজয়’ শব্দ দুটি পাওয়া গেছে। আর স্থানীয় ভাষা (বাংলা) সম্পর্কে ইতিহাসবেত্তাদের মত, ‘চর্যাপদে বাংলা ভাষার পুরনো যে নমুনা পাওয়া গেছে তার বয়স এক হাজার বছরের কিছু কম।
১৩৫২ সালে শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ সোনারগাঁ জয় করে ‘সুলতান’ উপাধী গ্রহণ করেন। ১৩ শতকের গোড়া থেকে শুরু করে সাড়ে পাঁচশ বছর বঙ্গদেশ মুসলমানদের শাসনাধীন ছিল। অন্যদিকে ১৩/১৪ শতকের আগে বাংলা ভাষা তেমনভাবে বিকাশ লাভ করতে পারেনি। তাই ভাষাস্বত্ত্বায় পরিচিত হতে এ অঞ্চলের লোক বাঙালি বলে ১৮ শতকের পূর্ব পর্যন্ত পরিচিতি লাভ করেনি।
যেহেতু জনগোষ্ঠীর গোড়াপত্তনের আপেক্ষিক ক্রম এখন জিন-তত্ত্ববিদগনের গবেষণাধীন, তাই এই বিষয় এখনও প্রত্নতাত্ত্বিক অনুমান সাপেক্ষ। অতএব আমাদের মানুষের নৃ তাত্ত্বিক পরিচয় বা জন্ম পরিচয় জানতে হলে জিন ডিএনএ পরীক্ষা অতিজরুরী ॥ কারণ ধারণা করা হয়  অধুনাতন বাঙালীরা  এই জাতিগুলির সংমিশ্রণ। তাই আমাদের গায়ের রং এতো বিভিন্ন বিভিন্ন ধরনের ॥ কেউ সাদা কেউ
 কালো আবার কেউ সাদা কালোর মিশ্র ???!!! বঙ্গ বলতে যা বোঝায় তা ছিল হাজার হাজার অনুচ্চ টিলার সমন্বয়ে গঠিত জলাভূমি। দেশীয় উচ্চারণে যা ছিল বং। এখানে আল তৈরির মাধ্যমে জোয়ার ভাটার পানি আটকানো হতো বলে সারা জনপদ বং আ
যদিও বাংলা ভাষা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্গত। পাশতুনেরা, এবং তুর্কীরাদেরও সংমিশ্রণ, যাঁরা এইখানে খ্রিষ্টীয় ত্রয়োদশ শতক ওর তত্-পরবর্তীকালে প্রবেশ করেন। ইরানিরা ও আরবরা  মূলতঃ নৌপথে ব্যবসায়িক কারণে উপকূল-সংলগ্ন অঞ্চলে (যেমন চট্টগ্রাম) বঙ্গীয় জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশ্রিত হন মধ্যযুগের বিভিন্ন সময়ে॥