সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের মুক্তির দাবিতে লন্ডনে প্রতিবাদ সমাবেশ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার মধ্যদিয়ে মাহমুদুর রহমানকে মুক্ত করে আনবো।
মুহাম্মদ নূরে আলম বরষণ লন্ডন থেকে:
জাতির শ্রেষ্ঠসন্তান সময়ের সাহসী সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের মুক্তির দাবিতে লন্ডনে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেছেন,
বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার মধ্যদিয়ে দেশপ্রেমিক সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানকে মুক্ত করে আনবো। বাংলাদেশে সংবাদপত্রের কোনো স্বাধীনতার আজ নেই। সাংবাদিকরা প্রতিদিন কোনো না কোনো ভাবে অবৈধ অনির্বাচিত সরকারের নির্যাতনের শিকার হচ্ছে ।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় পূর্ব লন্ডনের " লন্ডন স্কুল অফ কমার্স এন্ড আইটি কলেজের" সেমিনার হলে "মাহমুদুর রহমান মুক্তি আন্দোলন ইউকের উদ্যোগে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন ।
বিশিষ্ট সাংবাদিক কলামিষ্ট অলিউল্লাহ নোমানের পরিচালনায় প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন মাহমুদুর রহমান মুক্তি আন্দোলন ইউকের আহ্বায়ক কে এম আবু তাহের।
প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান, রাষ্ট্রপতির সাবেক সচিব মুখলেছুর রহমান চৌধুরী, ব্যারিস্টার নাজির আহমদ, ইউকে বিএনপির উপদেষ্টা ব্যারিস্টার আব্দুস সালাম, টাওয়ার হেমলেটস কাউন্সিলের ডেপুটি মেয়র ওয়াহিদ আহমেদ, ড. মুজিবুর রহমান,সৈয়দ নুর বক্স, সাংবাদিক মাহবুব খানসু, সাংবাদিক নূরে আলম সূফি বরষণ, মানবাধিকার কর্মী রায়হান শরীফ শাব্বির, সাংবাদিক জুবায়ের আহমেদ, এডভোকেট তানজিল আল ওয়াহাব, সিরাজুল ইসলাম শাহীন, মাওলানা রফিক আহমেদ , সৈয়দ তারেক প্রমুখ।
ড. কামরুল হাসান বলেন, বর্তমান সরকারের আতঙ্কের নাম সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান। তাই দেশপ্রেমিক সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানকে এই অনির্বাচিত জালিম সরকার মুক্তি দিবে না। আমরা বাংলাদেশে নতুন করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মাহমুদুর রহমানকে মুক্ত করে আনবো। বর্তমান অবৈধ আওয়ামী সরকারের নির্যাতনের ভয়ে মাহমুদুর রহমানের মতো প্রতিবাদী মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে । এইভাবে চলতে থাকলে জাতির জন্য ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনবে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, সংবাদপত্র ও মানুষের বাকস্বাধীনতা জন্য আমাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখতে হবে।
সাবেক সচিব মুখলেছুর রহমান চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ বাকশালীদের নাম, আওয়ামীরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু, সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের শত্রু, দেশের উন্নয়নের শত্রু, আওয়ামীরা ক্ষমতায় থাকলে জনগণ ভোটের অধিকার হারায়। জনগণ অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দ্বারা। যুগে যুগে আওয়ামী লীগ অবৈধ সামরিক সরকারকে সমর্থন দিয়েছে বা দেশে সামরিক শাসনের পথ সুগম করে দিয়েছে । আজ সারা বাংলাদেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছে এই অবৈধ আওয়ামী সরকার । প্রতিদিন গুম খুনের শিকার হচ্ছে দেশের সাধারণ জনগণ ।
ব্যারিস্টার নাজির আহমদ বলেন, বাংলাদেশের গণ মানুষের প্রিয় সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের মতো আর কোনো সাংবাদিক এতো জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়নি । সরকারের আতঙ্ক আর এক সাংবাদিক শওকত মাহমুদ কারাগারে বন্দি অবস্থায় অবৈধ সরকারের নির্যাতনের শিকার হচ্ছে । বাংলাদেশে আজ আর মানুষের বাকস্বাধীনতা নেই, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নেই।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের রক্ষার কবজ দৈনিক আমারদেশ পত্রিকাকে বন্ধ করে দিয়েছে র্তমান অনির্বাচিত সরকার । এই পত্রিকার তিনজন সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমান, মাহবুবুর রহমান, মাহবুব খানসু সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে জীবন বাঁচাতে লন্ডনে চলে আসেন । এছাড়া এই পত্রিকার কয়েক'শ সাংবাদিক আজ বে'কর অবস্থায় মানবেতর জীবন যাপন করছে।
বক্তারা আরও বলেন, সরকার দেশে একমুখী মিডিয়া সৃষ্টি করেছে যারা শুধুমাত্র সরকারের প্রশংসায় ব্যস্ত । যেসব মিডিয়া সরকারের সমালোচনা করে এইসব মিডিয়া ইতিমধ্যে বন্ধ করে দিয়েছে । সরকার দিগন্ত টিভি ইসলামিক টিভি চ্যানেল ওয়ান জোর করে বন্ধ করে রেখেছে ।একুশে টিভি জোর করে সরকার দখল নিয়েছে । দৈনিক আমারদেশ পত্রিকা বন্ধ করে সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে বিনা বিচারে দীর্ঘ সাড়ে তিন বছর ধরে জেলে বন্দি করে রেখেছে । দৈনিক সংগ্রাম ও দৈনিক নয়া দিগন্ত পত্রিকায় সরকারি বিজ্ঞাপনসহ সব ধরনের বিজ্ঞাপন বন্ধ করে দিয়ে এইদুটি পত্রিকাকে গলা টিপে হত্যা করার চেষ্টা করছে।
বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার মধ্যদিয়ে মাহমুদুর রহমানকে মুক্ত করে আনবো।
মুহাম্মদ নূরে আলম বরষণ লন্ডন থেকে:
জাতির শ্রেষ্ঠসন্তান সময়ের সাহসী সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের মুক্তির দাবিতে লন্ডনে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেছেন,
বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার মধ্যদিয়ে দেশপ্রেমিক সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানকে মুক্ত করে আনবো। বাংলাদেশে সংবাদপত্রের কোনো স্বাধীনতার আজ নেই। সাংবাদিকরা প্রতিদিন কোনো না কোনো ভাবে অবৈধ অনির্বাচিত সরকারের নির্যাতনের শিকার হচ্ছে ।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় পূর্ব লন্ডনের " লন্ডন স্কুল অফ কমার্স এন্ড আইটি কলেজের" সেমিনার হলে "মাহমুদুর রহমান মুক্তি আন্দোলন ইউকের উদ্যোগে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন ।
বিশিষ্ট সাংবাদিক কলামিষ্ট অলিউল্লাহ নোমানের পরিচালনায় প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন মাহমুদুর রহমান মুক্তি আন্দোলন ইউকের আহ্বায়ক কে এম আবু তাহের।
প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান, রাষ্ট্রপতির সাবেক সচিব মুখলেছুর রহমান চৌধুরী, ব্যারিস্টার নাজির আহমদ, ইউকে বিএনপির উপদেষ্টা ব্যারিস্টার আব্দুস সালাম, টাওয়ার হেমলেটস কাউন্সিলের ডেপুটি মেয়র ওয়াহিদ আহমেদ, ড. মুজিবুর রহমান,সৈয়দ নুর বক্স, সাংবাদিক মাহবুব খানসু, সাংবাদিক নূরে আলম সূফি বরষণ, মানবাধিকার কর্মী রায়হান শরীফ শাব্বির, সাংবাদিক জুবায়ের আহমেদ, এডভোকেট তানজিল আল ওয়াহাব, সিরাজুল ইসলাম শাহীন, মাওলানা রফিক আহমেদ , সৈয়দ তারেক প্রমুখ।
ড. কামরুল হাসান বলেন, বর্তমান সরকারের আতঙ্কের নাম সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান। তাই দেশপ্রেমিক সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানকে এই অনির্বাচিত জালিম সরকার মুক্তি দিবে না। আমরা বাংলাদেশে নতুন করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মাহমুদুর রহমানকে মুক্ত করে আনবো। বর্তমান অবৈধ আওয়ামী সরকারের নির্যাতনের ভয়ে মাহমুদুর রহমানের মতো প্রতিবাদী মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে । এইভাবে চলতে থাকলে জাতির জন্য ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনবে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, সংবাদপত্র ও মানুষের বাকস্বাধীনতা জন্য আমাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখতে হবে।
সাবেক সচিব মুখলেছুর রহমান চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ বাকশালীদের নাম, আওয়ামীরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু, সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের শত্রু, দেশের উন্নয়নের শত্রু, আওয়ামীরা ক্ষমতায় থাকলে জনগণ ভোটের অধিকার হারায়। জনগণ অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দ্বারা। যুগে যুগে আওয়ামী লীগ অবৈধ সামরিক সরকারকে সমর্থন দিয়েছে বা দেশে সামরিক শাসনের পথ সুগম করে দিয়েছে । আজ সারা বাংলাদেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছে এই অবৈধ আওয়ামী সরকার । প্রতিদিন গুম খুনের শিকার হচ্ছে দেশের সাধারণ জনগণ ।
ব্যারিস্টার নাজির আহমদ বলেন, বাংলাদেশের গণ মানুষের প্রিয় সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের মতো আর কোনো সাংবাদিক এতো জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়নি । সরকারের আতঙ্ক আর এক সাংবাদিক শওকত মাহমুদ কারাগারে বন্দি অবস্থায় অবৈধ সরকারের নির্যাতনের শিকার হচ্ছে । বাংলাদেশে আজ আর মানুষের বাকস্বাধীনতা নেই, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নেই।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের রক্ষার কবজ দৈনিক আমারদেশ পত্রিকাকে বন্ধ করে দিয়েছে র্তমান অনির্বাচিত সরকার । এই পত্রিকার তিনজন সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমান, মাহবুবুর রহমান, মাহবুব খানসু সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে জীবন বাঁচাতে লন্ডনে চলে আসেন । এছাড়া এই পত্রিকার কয়েক'শ সাংবাদিক আজ বে'কর অবস্থায় মানবেতর জীবন যাপন করছে।
বক্তারা আরও বলেন, সরকার দেশে একমুখী মিডিয়া সৃষ্টি করেছে যারা শুধুমাত্র সরকারের প্রশংসায় ব্যস্ত । যেসব মিডিয়া সরকারের সমালোচনা করে এইসব মিডিয়া ইতিমধ্যে বন্ধ করে দিয়েছে । সরকার দিগন্ত টিভি ইসলামিক টিভি চ্যানেল ওয়ান জোর করে বন্ধ করে রেখেছে ।একুশে টিভি জোর করে সরকার দখল নিয়েছে । দৈনিক আমারদেশ পত্রিকা বন্ধ করে সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে বিনা বিচারে দীর্ঘ সাড়ে তিন বছর ধরে জেলে বন্দি করে রেখেছে । দৈনিক সংগ্রাম ও দৈনিক নয়া দিগন্ত পত্রিকায় সরকারি বিজ্ঞাপনসহ সব ধরনের বিজ্ঞাপন বন্ধ করে দিয়ে এইদুটি পত্রিকাকে গলা টিপে হত্যা করার চেষ্টা করছে।